1. admin@unlimitednews24.com : Un24admin :
২০৩০ সালের মধ্যে ৩৫ শতাংশ কার্বণ নিঃসরণ কমাতেই হবে
October 23, 2024, 4:22 am

২০৩০ সালের মধ্যে ৩৫ শতাংশ কার্বণ নিঃসরণ কমাতেই হবে

  • Update Time : Saturday, May 4, 2024
  • 46
২০৩০ সালের মধ্যে ৩৫ শতাংশ কার্বণ নিঃসরণ কমাতেই হবে
২০৩০ সালের মধ্যে ৩৫ শতাংশ কার্বণ নিঃসরণ কমাতেই হবে

আনলিমিটেড নিউজঃ উন্নয়ন করতে গিয়ে পরিবেশের অনেক কিছুই ধ্বংস করা হয়েছে। বাসযোগ্য পৃথিবী গড়তে ২০৩০ সালের মধ্যে ৩৫ শতাংশ কার্বণ নিঃসরণ কমাতেই হবে বলে মত দিয়েছেন বিশিষ্টজনরা।

শনিবার সকালে বনানীর ঢাকা গ্যালারিতে এডিটরস্ গিল্ড এর উদ্যোগে আয়োজিত ‘তাপপ্রবাহ-পরিবেশ-জলবায়ুর চ্যালেঞ্জ’ শিরোনামে আয়োজিত গোলটেবিল বৈঠকে এ কথা বলেন পরিবেশ বিশেষজ্ঞরা।

গোলটেবিল বৈঠকে বিশিষ্টজনরা বলেন, তাপপ্রবাহ, পরিবেশ ও জলবায়ুর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হলে নদী, গাছপালা, জলাধার সংরক্ষণ ও নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহারের কোনো বিকল্প নেই। এসব সংরক্ষণে আইন আছে কিন্তু তা কাজে লাগানো হচ্ছে না। ফলে সঙ্কট আরো ঘনীভূত হচ্ছে।

তাপপ্রবাহ দীর্ঘ হলে তা প্রতিরোধে পরিকল্পনা থাকা জরুরি বলেও মনে করেন তারা।

বিশিষ্টজনরা বলেন, তাপমাত্রা বাড়বে। তবে লম্বা এই তাপপ্রবাহ কীভাবে মোকাবিলা করতে হবে তা বাস্তবায়ন করতে হবে। পরিবেশ সুরক্ষায় নেয়া নীতিগুলো বাস্তবায়ন না হলে তীব্র গরমে দুর্যোগ বাড়তে থাকবে।

তারা আরো বলেন, জলাধার, গাছপালা, খাল-বিল রক্ষা করতে না পারায় আজকের এ পরিস্থিতি। নীতি নির্ধারণে পরিবেশ সংরক্ষণের কথা থাকলেও উন্নয়নের নামে তা ধ্বংস করা হচ্ছে। তাদের মতে, প্রাতিষ্ঠানিক দুর্নীতি পরিবেশ ধ্বংসের কারণ।

পরিবেশবিদরা বলছেন, সবুজ সংরক্ষণের কথা সংবিধানে বলা হয়েছে কিন্তু সমন্বয়ের অভাবে তা লঙ্ঘিত হচ্ছে।

তাপমাত্রা বাড়ার কারণে খাদ্য উৎপাদন কমবে, তাই কৃষিতে জলবায়ুবান্ধব প্রযুক্তি ব্যবহারের তাগিদ আলোচকদের। পাশাপাশি দুর্যোগ মোকাবিলায় স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা চান তারা। কোনো অজুহাতেই নবায়নযোগ্য জ্বালানি উৎপাদন বন্ধ করা যাবে না। এমন প্রযুক্তিও রয়েছে যা কৃষি জমি নষ্ট না করেও নবায়নযোগ্য জ্বালানি উপহার দিতে পারে।

তাপপ্রবাহ-পরিবেশ ও জলবায়ুর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় একসঙ্গে কাজ না করলে কোনো অবস্থাতেই ফল আসবে না বলে মন্তব্য করেছেন আলোচকরা।

এডিটরস গিল্ডের সভাপতি ও একাত্তর টিভির প্রধান সম্পাদক মোজাম্মেল বাবুর সভাপতিত্ব ও সঞ্চালনায় গোলটেবিল বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন- পানিসম্পদ ও জলবায়ু পরিবর্তন বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ড. আইনুন নিশাত, অর্থনীতিবিদ ঢাকা স্কুল অব ইকোনমিকসের চেয়ারম্যান ড. কাজী খলীকুজ্জমান আহমদ, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিশেষজ্ঞ ও বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালযের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাহবুবা নাসরিন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এম শহিদুল ইসলাম, অ্যাকশন এইড বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর ফারাহ কবীর, পরিবেশ অধিদফতরের পরিচালক (বায়ুমান ব্যবস্থাপনা) মো. জিয়াউল হক, স্থপতি ও নগরপরিকল্পনা বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক রফিক আজম, নগরবিদ স্থপতি ইকবাল হাবিব।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Error Problem Solved and footer edited { Trust Soft BD }
More News Of This Category
© All rights reserved © 2023 unlimitednews24
Web Design By Best Web BD