1. admin@admin.com : admin :
  2. harundesk@gmail.com : unlimitednews24 : Md Jibon
  3. unlimitednews24@gmail.com : Md Jibon : Md Jibon
  4. mdnayeem7726@gmail.com : Md Nayeem : Md Nayeem
বালু তোলার অনুমতিতে বিশেষ তৎপরতা - Unlimited News 24।।আনলিমিটেড নিউজ
রবিবার, ১১ জুন ২০২৩, ০৩:১৩ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদ

বালু তোলার অনুমতিতে বিশেষ তৎপরতা

  • প্রকাশের সময় : শুক্রবার, ১২ আগস্ট, ২০২২

আনলিমিটেড নিউজঃ  চাঁদপুরের পদ্মা ও মেঘনা নদীর তলদেশ থেকে দেশীয় প্রযুক্তির ড্রেজার দিয়ে ‘জনস্বার্থে’ বালু তোলা ও বিক্রির অনুমোদন দিতে হঠাৎ তৎপর হয়েছে নৌপরিবহণ মন্ত্রণালয়।

এ অনুমোদন পেতে আবেদন করেছে চাঁদপুর সদর উপজেলার ১০ নম্বর লক্ষ্মীপুর মডেল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সেলিম খানের ছেলে শান্ত খান ও তার ভাই বোরহান খানের প্রতিষ্ঠান।

চাঁদপুর সদর ও হাইমচর উপজেলার নয়টি মৌজা থেকে তিন বছরে নয় কোটি ঘনফুটের বেশি বালু উত্তোলন ও বিক্রির অনুমোদন চেয়েছে প্রতিষ্ঠান দুটি। ওই আবেদনের পরিপ্র্রেক্ষিতে ত্বরিতগতিতে সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছে নৌপরিবহণ মন্ত্রণালয়। নৌসচিবের দপ্তর থেকে বিষয়টি নিয়মিত মনিটরিং করা হচ্ছে।

ইতোমধ্যে ওই দুই প্রতিষ্ঠানের পক্ষে ইতিবাচক মতামত দিয়ে প্রতিবেদন দিয়েছেন বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহণ কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) চাঁদপুর বন্দর কর্মকর্তা।

প্রটোকল ভেঙে ওই প্রতিবেদনের অনুলিপি শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি ও নৌসচিব মো. মোস্তফা কামালের একান্ত সচিবকে দেওয়া হয়েছে। তবে এ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরীর একান্ত সচিবকে কোনো অনুলিপি দেওয়া হয়নি।

সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে। প্রসঙ্গত, শিক্ষামন্ত্রী ও নৌসচিব দুজনের বাড়িই চাঁদপুরে।

যেসব স্থান থেকে বালু উত্তোলন করার কথা আবেদনে বলা হয়েছে, সেই মৌজাগুলো হচ্ছে-চাঁদপুর সদর উপজেলার মেঘনা ও পদ্মা নদীর বাঁশগাড়ী, রাজরাজেশ্বর, নিলারচর ও ইব্রাহীমপুর এবং হাইমচর উপজেলার চরসলাদী, পশ্চিম চরকৃষ্ণপুর, নীলকমল ও মনিপুর।

আরও জানা গেছে, বালু তোলার দুই আবেদন নিষ্পত্তিতে রহস্যজনক কারণে নৌপরিবহণ মন্ত্রণালয়ের ও বিআইডব্লিউটিএ চরম গোপনীয়তা বজায় রাখছে। একই সঙ্গে দ্রুততার সঙ্গে আবেদন দুটি নিষ্পত্তির চেষ্টা চলছে।

নৌসচিবের বরাবর করা সেলিম খানের ছেলে শান্ত খানের ‘মেসার্স শান্ত এন্টারপ্রাইজের’ আবেদন উপস্থাপন ও এ বিষয়ে ‘বিধি মোতাবেক’ ব্যবস্থা নেওয়ার চিঠি ইস্যু করার ফাইলে একইদিনে স্বাক্ষর করেছেন প্রশাসনিক কর্মকর্তা থেকে শুরু করে সচিব পর্যন্ত সব কর্মকর্তা। অপরদিকে এ দুটি আবেদন নিয়ে সেলিম খানের সঙ্গে বিআইডব্লিউটিএ ভবনে অনানুষ্ঠানিক বৈঠক করেছেন সংস্থাটির শীর্ষ কয়েকজন কর্মকর্তা।

ওই ঘটনার পর চাঁদপুর এলাকা পরিদর্শনেও গেছেন সংস্থাটির কর্মকর্তারা। সম্প্রতি আবেদন দুটির বিষয়ে সিদ্ধান্ত চেয়ে নৌমন্ত্রণালয়ে প্রতিবেদন দিয়েছে বিআইডব্লিউটিএ। যদিও ওই প্রতিবেদনে চাঁদপুরের নৌপথে ২০-৬৫ ফুট গভীরতা থাকার তথ্য উল্লেখ করা হয়নি।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে যুক্তরাষ্ট্রে সরকারি কাজে সফররত বিআইডব্লিউটিএর চেয়ারম্যান কমোডর গোলাম সাদেক  বলেন, নৌপরিবহণ মন্ত্রণালয় থেকে আমাদের কাছে মতামত চাওয়া হয়েছে। ওই আলোকে বিদ্যমান আইনগত ও অন্যান্য দিক বিবেচনা করে মতামত পাঠিয়েছি। সেলিম খানের সঙ্গে বৈঠক ও অন্যান্য প্রক্রিয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, বিষয়টি এখন মন্ত্রণালয়ের এখতিয়ারাধীন। আমার পক্ষে আর কোনো মন্তব্য করা সমীচীন হবে না।

জানতে চাইলে নৌপরিবহণ মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মোস্তফা কামাল গতকাল  বলেন, আমরা এ বিষয়ে বিআইডব্লিউটিএর কাছে মতামত চেয়েছি এবং সেটা পেয়েছি। হাইকোর্টের রায়ে যে আদেশ আছে তার বাইরে আমরা যাব না। সম্প্রতি উচ্চ আদালত একটি আদেশ দিয়েছেন, ওই আদেশ দেখার পরামর্শ দিয়ে তিনি একটি সভায় ব্যস্ত আছেন বলে জানান।

নৌপরিবহণ মন্ত্রণালয় ও বিআইডব্লিউটিএর একাধিক কর্মকর্তা জানান, সেলিম খানের ছেলে শান্ত খানের ‘মেসার্স শান্ত এন্টারপ্রাইজ’ ও ভাই বোরহান খানের ‘মেসার্স বৃষ্টি এন্টারপ্রাইজ’ নামে বালু উত্তোলনের আবেদন করা হয়েছে।

দুটি আবেদনে উচ্চ আদালতের পৃথক আদেশের কথা উল্লেখ করে দেশীয় পদ্ধতির ড্রেজার দিয়ে বালু উত্তোলনের অনুমতি চাওয়া হয়েছে। শান্ত এন্টারপ্রাইজের আবেদনে ২০১৯ সালের রিট পিটিশন নম্বর ১০২৩৩ এবং বৃষ্টি এন্টারপ্রাইজের আবেদনে ২০১৪ সালের রিট পিটিশন নম্বর ৫০৭৮ ও আপিল নম্বর ১৮৮৩ এবং চলতি বছরের ২৮৭১ নম্বর রিটের আদেশের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। বিআইডব্লিউটিএর আইন বিভাগ থেকে জানা গেছে, রিট পিটিশন নম্বর ১০২৩৩ ও রিট পিটিশন নম্বর ৫০৭৮-এর আদেশে তাদের বালু উত্তোলনের আবেদন বিবেচনার কথা বলা হয়েছে।

তবে চলতি সপ্তাহে সেলিম খানের একটি মামলার আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশিত হয়েছে। ওই রায়ে চাঁদপুর সদর ও হাইমচর উপজেলার ২১টি মৌজার মেঘনার ডুবোচর থেকে বালু উত্তোলনের জন্য সেলিম খানকে দেওয়া অনুমতি বাতিলের বিষয়টি বহাল রয়েছে। একই সঙ্গে তার কাছ থেকে রাজস্ব (রয়্যালটি) আদায়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য নির্দেশ দিয়েছেন দেশের সর্বোচ্চ আদালত।

হাইকোর্টের বালুমহাল ঘোষণাকে গুরুতর ভুল হিসাবে উল্লেখ করা হয় রায়ে। সেলিম খানকে বালু উত্তোলনে অনুমতি দিতে হাইকোর্টের রায় বাতিল করে আপিল বিভাগের দেওয়া পূর্ণাঙ্গ রায়ে এসব নির্দেশ উল্লেখ রয়েছে। সংশ্লিষ্টরা আরও জানান, সেলিম খান তার নিজের নামের প্রতিষ্ঠান মেসার্স সেলিম এন্টারপ্রাইজ প্রতিষ্ঠান দিয়ে বছরের পর বছর বালু উত্তোলন করে আসছেন। নির্দিষ্ট মৌজার বাইরে আশপাশ সব এলাকায় দেশীয় ড্রেজার দিয়ে শত শত বাল্কহেডে বালু বিক্রি করতেন। সম্প্রতি তা উচ্ছেদ করা হয়।

বালু উত্তোলনে ব্যর্থ হয়ে সেলিম খানের ভাই ও ছেলের নামে আবেদন করা হয়। ওই দুই আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বালু তোলার অনুমতি পেতে তিনি নিজেই চেষ্টা করছেন। বিআইডব্লিউটিএর শীর্ষ কয়েকজন কর্মকর্তার সঙ্গে এ বিষয়ে বৈঠকও করেন তিনি।

ওই বৈঠকে প্রশাসন ও মানবসম্পদ, বন্দর, নৌ-সংরক্ষণ ও পরিচালন, ড্রেজিং, হাইড্রোগ্রাফিসহ কয়েকটি বিভাগের পরিচালক ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা অংশ নেন। এরপরই ঘাট পরিদর্শনের জন্য বিআইডব্লিউটিএ’র চেয়ারম্যান, সদস্য ও কয়েকজন পরিচালক চাঁদপুর যান।

সরকারের টাকা সাশ্রয়ে বালু তোলার দাবি : সরকারের অর্থ সাশ্রয় করতে পদ্মা ও মেঘনা নদীর বাঁশগাড়ী মৌজায় বালু উত্তোলনের অনুমতি চেয়েছেন শান্ত খান। তার আবেদনে ২০১৯ সালের বিআইডব্লিউটিএর হাইড্রোফিক দুটি চার্টের কথা উল্লেখ করে ওই মৌজায় ৮ কোটি ৬০ লাখ ৪৪ হাজার ১০৮ ঘনফুট বালু উত্তোলনের অনুমতি চেয়েছেন। আবেদনে তিনি উল্লেখ করেছেন, ঠিকাদার দিয়ে ড্রেজিংয়ের মাধ্যমে ওই পরিমাণ মাটি তুলতে বিআইডব্লিউটিএর ৪৩ কোটি ৮৯ লাখ ৬ হাজার ৬০০ টাকা সরকারের ব্যয় হবে।

তার প্রতিষ্ঠানকে এ বালু তুলতে দিলে ওই টাকা ব্যয় হবে না, উলটো প্রতি ঘনফুটে ৪০ পয়সা হিসাবে বিআইডব্লিউটিএর ছয় কোটি টাকা রাজস্ব আয় হবে। আবেদনের সঙ্গে তিনি ডা. দীপু মনির ২০১৯ সালের একটি আধাসরকারি পত্র (ডিও লেটার) যুক্ত করেন।

অপরদিকে বোরহান খান তার আবেদনে উল্লেখ করেছেন, চাঁদপুর সদর উপজেলার রাজরাজেশ্বর, নিলারচর ও ইব্রাহীমপুর এবং হাইমচর উপজেলার চরসলাদী, পশ্চিম চরকৃষ্ণপুর, নীলকমল ও মনিপুর মৌজায় ৫০ লাখ ঘনফুট বালু বা মাটি উত্তোলনে ২০১৯ সালে তাকে অনুমোদন দেওয়া হয়। করোনাভাইরাস সংক্রমণের কারণে তিনি মাত্র ৫ লাখ ঘনফুট বালু তোলেন। বাকি ৪৫ লাখ ঘনফুট বালু তুলতে এক বছর সময় বাড়ানোর আবেদন করেন তিনি।

নৌপথের প্রকৃত গভীরতা: বিআইডব্লিউটিএর হাইড্রোগ্রাফি ও ড্রেজিং বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, চাঁদপুরে নৌযান চলাচলে কোনো ধরনের নাব্য সংকট নেই। গত ২৩ জুলাই বিআইডব্লিউটিএর চেয়ারম্যান কমোডর গোলাম সাদেকসহ সংস্থাটির একাধিক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা কেবিন ক্রুজার-৫ নামের নৌযানে চাঁদপুর ও আশপাশের বন্দর পরিদর্শন করেন।

পরিদর্শনে থাকা একাধিক কর্মকর্তা জানান, বিশেষায়িত ওই নৌযানের মিটারে পানির গভীরতা ১৯-২৫ মিটার (৬২-৮২ ফুট) পর্যন্ত পেয়েছেন। অপরদিকে গত বছরের সেপ্টেম্বরে বিআইডব্লিউটিএর হাইড্রোগ্রাফি বিভাগ ওই এলাকায় পানি জরিপ করে।

এতে চরভৈরবী থেকে চরমুলাদী সর্বনিম্ন ২৫-৩০ ফুট, চরশোলাদী থেকে পশ্চিম কৃষ্ণপুর ৩৫ ফুট, মনিপুর থেকে কুতুবপুর ৫৫ ফুট, রাজেশ্বর থেকে লামিয়ারচর ৩৩ ফুট ও লাগমারা থেকে ছিরারচর ৬০-৬৫ ফুট গভীরতা পাওয়া গেছে। সংশ্লিষ্টরা জানান, চাঁদপুর একটি প্রথম শ্রেণির নৌপথ। নিয়ম অনুযায়ী, ওই পথে সর্বনিম্ন ১৩ ফুট পানির গভীরতা থাকতে হবে। বর্তমানে এই গভীরতা অনেক বেশি।

অনুমোদন প্রক্রিয়া যেভাবে চলছে : সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্রে জানা গেছে, নৌপরিবহণ মন্ত্রণালয় ও বিআইডব্লিউটিএ পৃথকভাবে বালু উত্তোলনের আবেদন নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে।

বিআইডব্লিউটিএর চাঁদপুরের বন্দর কর্মকর্তা একেএম কায়সারুল ইসলাম শান্ত এন্টারপ্রাইজের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে একটি ইতিবাচক প্রতিবেদন গত ৬ জুলাই বিআইডব্লিউটিএর বন্দর ও পরিবহণ বিভাগের পরিচালকের কাছে পাঠিয়েছেন। ওই প্রতিবেদনে শান্ত খানের দাবি অনুযায়ী, বালু উত্তোলনে সরকারের টাকা সাশ্রয়ের কথা উল্লেখ করে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত চান।

ওই প্রতিবেদনের অনুলিপি প্রটোকল ভেঙে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি ও নৌসচিব মো. মোস্তফা কামালের একান্ত সচিবকেও দেন। অপরদিকে বোরহান খানের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গত ২৮ জুন আরেকটি প্রতিবেদন পাঠান তিনি। সেই অনুলিপিও নৌসচিবের কাছে পাঠানো হয়। এ দুটি প্রতিবেদনের একটিরও অনুলিপি নৌপ্রতিমন্ত্রীকে দেওয়া হয়নি।

বিআইডব্লিউটিএর কর্মকর্তারা জানান, প্রটোকল অনুযায়ী উপপরিচালক পদের এ কর্মকর্তা কোনোভাবেই প্রতিবেদনের অনুলিপি শিক্ষামন্ত্রী ও নৌসচিবকে দিতে পারেন না। এছাড়া বালুমহাল ও মাটিবিলি ব্যবস্থাপনা বিধিমালা, ২০১১ অনুযায়ী দেশীয় পদ্ধতির ড্রেজার দিয়ে বালু উত্তোলন নিষিদ্ধ।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে একেএম কায়সারুল ইসলাম  বলেন, আবেদনের সঙ্গে শিক্ষামন্ত্রীর একটি ডিও ছিল। এছাড়া নৌসচিবের কাছে করা একটি আবেদনের কপিও সংযুক্ত ছিল। তাই তাদের দুজনের একান্ত সচিবকে অনুলিপি দেওয়া হয়েছে।

আরও জানা গেছে, নৌমন্ত্রণালয় বালু উত্তোলনের আবেদনও দ্রুততার সঙ্গে ব্যবস্থা নিয়েছে। শান্ত এন্টারপ্রাইজ গত ৫ জুলাই সচিব বরাবর বালু তোলার অনুমতি চেয়ে আবেদন করে। গত ৭ জুলাই ওই আবেদন এ মন্ত্রণালয়ের টিএ শাখায় আসে। ওইদিনই ওই আবেদন বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে বিআইডব্লিউটিএকে চিঠি দিতে ফাইল তোলা হয়।

একদিনে প্রশাসনিক কর্মকর্তা থেকে সচিব পর্যন্ত সবাই স্বাক্ষর করে চিঠিটি পাঠানো হয়। আরও জানা গেছে, গত ২৮ জুলাই সেলিম খানের ছেলে ও ভাইয়ের আবেদনের ওপর প্রতিবেদন নৌমন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছে বিআইডব্লিউটিএ। ওই দুই প্রতিবেদনে চাঁদপুরে নাব্য সংকট না থাকার বিষয়টি উল্লেখ করা হয়নি। তবে একটি প্রতিবেদনে বালুমহাল ও মাটি ব্যবস্থাপনা বিধিমালার কথা উল্লেখ করা হয়েছে।

দুটি প্রতিবেদনেই উচ্চ আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী নৌমন্ত্রণালয়কে সিদ্ধান্ত নেওয়ার অনুরোধ জানানো হয়েছে।

নৌপরিবহণ মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, দুই প্রতিবেদনের ওপর আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা করে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার চিন্তা করা হচ্ছে।

 

Sharing is caring!

শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Error Problem Solved and footer edited { Trust Soft BD }
এই বিভাগের আরো খবর পড়ুন

সর্বশেষ সংবাদ

© All rights reserved © 2017-2021 www.unlimitednews24.com
Web Design By Best Web BD