1. admin@admin.com : admin :
  2. harundesk@gmail.com : unlimitednews24 : Md Jibon
  3. unlimitednews24@gmail.com : Md Jibon : Md Jibon
  4. mdnayeem7726@gmail.com : Md Nayeem : Md Nayeem
তারকাদের রেজাল্ট! - Unlimited News 24।।আনলিমিটেড নিউজ
বৃহস্পতিবার, ০৮ জুন ২০২৩, ০৩:৩৬ অপরাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদ

তারকাদের রেজাল্ট!

  • প্রকাশের সময় : শুক্রবার, ২ জুন, ২০১৭

আনলিমিটেড নিউজ ডেস্ক :: সম্প্রতি বেরিয়েছে দশম-দ্বাদশের ফল। নিজেদের পরীক্ষার প্রস্তুতি ও রেজাল্টের গল্প তারকাদের মুখে।

কোয়েল
আমি বরাবরই কো কারিকুলার অ্যাকটিভিটিকে বেশি প্রাধান্য দিয়েছি, পড়াশোনার চেয়ে। মা সারা দিন আমার পিছনে পড়ে থাকতেন, অল্টারনেট ইয়ারের প্রশ্ন জোগাড় করা, পড়তে বসছি কি না খেয়াল রাখা, সব। তবে ক্লাস নাইন থেকেই আমি পড়াশোনার ব্যাপারে ভীষণ সিরিয়াস হয়ে যাই। তাই যখন আইসিএসই পরীক্ষা দিলাম, তখন আমার প্রিপারেশন খুব ভাল ছিল। তবে অঙ্কে খুব খারাপ নম্বর পেয়েছিলাম, তাই সেটা বলব না। সব মিলিয়ে ৮০ পারসেন্ট মতো এসেছিল। আর তখন তো এত লিবারেল মার্কিং ছিল না। ক্লাস টুয়েলভে মনের মতো বিষয় পেয়ে ৮৪ পারসেন্ট নম্বর পেয়েছিলাম।

সৃজিত
এখন যেমন মুড়ি-মুড়কির মতো নম্বর পায়, আমাদের সময় এটা ছিল না। উচ্চমাধ্যমিকে তো খুবই কড়াকড়ি ছিল। দোলনা থেকে আইসিএসই পাশ করেছিলাম ৯১ শতাংশ নম্বর পেয়ে। সাউথ পয়েন্ট থেকে উচ্চমাধ্যমিকে ৭১ শতাংশ। তার পর প্রেসিডেন্সি, সেখান থেকে জেএনইউ। অর্থনীতি যে আমার খুব পছন্দের বিষয় ছিল তেমন নয়। এখানে আসলে বন্ধুনীতিটা কাজ করেছে। বন্ধুরা অর্থনীতি পড়ছিল, আমিও তাই ভিড়ে গেলাম! তার পর তো সব ছেড়েছুড়ে সিনেমাই ধ্যানজ্ঞান।

অনুপম
পড়াশোনা ভালবেসেই করতাম। খিদিরপুরের সেন্ট পলস থেকে ক্লাস টেন দিয়েছিলাম। ৯১.২ শতাংশ নম্বর ছিল। আইএসসি করেছি এমপি বিড়লা থেকে (৯০.২৫ শতাংশ)। তবে কোনও বারেই আমি নম্বর নিয়ে সন্তুষ্ট ছিলাম না। আরও ভাল ফল আশা করেছিলাম। তার পর তো ইঞ্জিনিয়ারিং। চাকরি। শেষ পর্যন্ত সব ছেড়ে গান বেছে নিলাম। বা়ড়িতে সব সময় সাপোর্ট পেয়েছি। যার যেটা প্যাশন, সেটাই করা উচিত। আমার অবশ্য সময় সময় প্যাশন বদলে যায়! আগে অরগ্যানিক কেমিস্ট্রি নিয়ে প্যাশন ছিল, কিন্তু ইঞ্জিনিয়ারিং পড়লাম। আর এখন তো গানই প্যাশনের জায়গাটা নিয়ে নিয়েছে।

মিমি চক্রবর্তী
আমার পাড়ার সব বন্ধুই ছিল ওয়েস্টবেঙ্গল বোর্ডে। আমিই শুধু আইসিএসই। তাই রেজাল্টের সময় বন্ধুদের চাপ ছিল না। ওদের রেজাল্ট পরে বেরোত। চাপ ছিল বাড়িতে। আমার দিদি পড়াশোনায় দুর্দান্ত। গোল্ড মেডেলও পেয়েছিল। আমি যত ভাল রেজাল্টই করি না কেন, কেউ আমার রেজাল্টকে পাত্তা দিত না। তাই রেজাল্টের চাপটা খালি আমাকেই নিতে হত। মনে আছে, টেন্‌থের পরীক্ষার পর দারুণ খুশি হয়েছিলাম। আর ম্যাথ্‌সের চাপ থাকল না! সারা বছর খুব যে পড়তাম এমন অভিযোগ কেউ করতে পারবে না। পরীক্ষার দু’মাস আগে পড়াই আমার রুটিন ছিল। কী বলব, এখনও দুঃস্বপ্ন দেখি অঙ্কের পরীক্ষা দিচ্ছি আর সময় শেষ হয়ে গিয়েছে। এ দিকে আমি কিছুই করে উঠতে পারিনি। তাই এখন যারা পরীক্ষা দিচ্ছে বা দেবে, তাদের জন্য এটুকুই বলব, পরীক্ষার আগে থেকেই পড়ো। পরীক্ষা একবার হয়ে গেলে আর টেনশন নিয়ো না।

সায়ন্তিকা
প্র্যাট মেমোরিয়াল থেকে পাশ করেছি। ৭৯-৮০% মতো নম্বর পেয়েছিলাম। আর্টসের বিষয়গুলোতে আমি মোটামুটি ভালই ছিলাম। অঙ্ক থাকলেই ধ্যাড়াতাম। ক্লাস টেনে অঙ্কের জন্য আমার অ্যাভারেজ মার্কস কমে গিয়েছিল। আইএসসি-তে অঙ্ক ছিল না। তাই রেজাল্ট বেশি ভাল হয়েছিল। ইংলিশ, সাইকোলজি, পলিটিক্যাল সায়েন্স এই বিষয়গুলোতে ভাল ছিলাম। আইসিএসই-তে হিস্ট্রিতে আমি নাইন্টি পারসেন্টের উপরে পেয়েছিলাম। অবশ্য তার জন্য আমার বিশেষ ক্রেডিট কিছু নেই, মুখস্থ বিদ্যা ভাল ছিল বলে পেরেছিলাম। আর আইসিএসই-র রেজাল্টের আগের রাতের টেনশন? এখন ছবি রিলিজের আগে যে রকম টেনশন হয়, তার চেয়ে আরও পনেরো কুড়ি মাত্রা বাড়িয়ে দিলে যেটা হয়, তখন তেমনই হত। এটাও সত্যি, পরীক্ষা দেওয়ার সময়ই কিন্তু পরীক্ষার্থী বুঝে যায়, কোন বিষয়ে সে ভাল করবে। আমিও সেটা বুঝতে পেরেছিলাম।

Sharing is caring!

শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Error Problem Solved and footer edited { Trust Soft BD }
এই বিভাগের আরো খবর পড়ুন

সর্বশেষ সংবাদ

© All rights reserved © 2017-2021 www.unlimitednews24.com
Web Design By Best Web BD