আনলিমিটেড নিউজ, নোয়াখালী :: নোয়াখালী মেডিকেল ট্রেনিং স্কুল (ম্যাট্স) এর আন্দোলনরত ছাত্রছাত্রীদের ওপর পুলিশের ফাঁকা গুলি ওবেধরক লাঠিচার্জ করলে এ সময় কমপক্ষে ১৫জন শিক্ষার্থী আহত হয়ছে। শিক্ষার্র্থীদের বাধার মুখে ছাত্রীদের হোষ্টেলে পুলিশি তল্লাশি বন্ধ থাকলেও হোষ্টেল ঘেরাও করে রেখেছে মহিলা পুলিশ। ছাত্রদের হল ঘেরাও করে ১১ছাত্রকে পুলিশ আটক করে নিয়ে যায়। এ সময় কর্তব্যরত সাংবাদিক ও ক্যামরাপার্সনদের ওপর পুলিশ চড়াও হয়ে অসৌজন্যমূলক আচরণ করে। আহত ৭ ছাত্রকে নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় এ ঘটনা ঘটে।
অন্দোলনরত ছাত্র আর এইচ রিফাত ও দাউদুল ইসলাম শিমুল নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় জানান, তারা জেলা প্রসাশকের কার্য্যালয়ের সামনে শান্তিপূর্ণভাবে অবস্থান কর্মসূচি চলাকালে পুলিশ এসে বাধা দেয়। তখন আমরা চলে আসার পথে বিনা উস্কানিতে পেছন থেকে এসে পুলিশ আমাদেরকে বেধড়ক লাঠিচার্জ ও ফাঁকা গুলি চালায়। এ সময় ৩০জন ছাত্রছাত্রী আহত হয়। পরে পুলিশ ছাত্রদের হোস্টেল থেকে ১০ থেকে ১৫জন ছাত্রকে মারধর করে আটক করে নিয়ে যায়। পাশাপাশি ছাত্রীদের হোস্টেলে পুলিশ তল্লাশি চালাতে গেলে ছাএীদের বাঁধার মুখে ব্যার্থ হয়ে পুলিশ হোষ্টেল ঘেরাও করে রেখেছে। বর্তমানে ছাত্রদের হোস্টেলে কোন ছাত্র নেই। ভয়ে ও আতংকে সবাই পালিয়ে রয়েছে।
সুধারাম থানার ওসি আনোয়ার হোসেন মারধরে কথা অস্বীকার বলেন, ১১ছাত্রের আটকের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
Leave a Reply